empty
 
 
ইন্সটাফরেক্সের সামাজিক দায়িত্ব

ইন্সটাফরেক্সের সামাজিক দায়িত্ব

ইন্সটাফরেক্স কোম্পানির কাজের প্রধান মূলনীতি হল ব্যবসায় মানবতা নিয়ে আসা। মুদ্রা বাজারে সবচেয়ে প্রচারিত ব্রোকার হিসেবে, স্বচ্ছ ব্যবসার নীতির সাথে মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি এবং মূল্যবোধ বজায় রেখে ইন্সটাফরেক্স একটি আদর্শ ধরে রাখতে চেষ্টা করে।

ইন্সটাফরেক্স কোম্পানির সামাজিক দায়িত্বের মাঝে আমরা একটি সত্যিকারের আধুনিক কোম্পানিকে দেখি যা মার্কেটে অংশগ্রহনকারীদের মধ্যে প্রচন্ড প্রতিযোগীতা এবং আপোষহীন যুদ্ধ থাকা সত্ত্বেও সাধারণ মানবিক নীতি ভুলে যায় নি। এই মতবাদের ভিত্তিতে, সামাজিক দায়িত্ববোধ হবে বড় কোন কোম্পানির অবিচ্ছেদ্য অংশ, যে কম্পনির নেতৃত্বে থাকেন ঐ সব মানুষ যাদের অন্য মানুষদের প্রতি অনুভূতি রয়েছে।

আমরা একটি প্রভাবশালী নাম তৈরি করার লক্ষ্য করি না বা দরিদ্রদের জন্য সাহায্য প্রসারিত একটি PR-ক্যাম্পেইন শুরু করি না। ইন্সটাফরেক্স কোম্পানির সহায়তা বিদেশী দাতব্য প্রতিষ্ঠানগুলি প্রতিদ্বন্দ্বীদের মধ্যে খ্যাতি অর্জন বা অগ্রিম রেটিং অর্জনের প্রচেষ্টা নয়। যেমনটি আগেই বলা হয়েছে, ইন্সটাফরেক্সের সামাজিক দায়বদ্ধতা হল যেভাবে আমরা একটি আপ-টু-ডেট কোম্পানী দেখতে পাই এবং কাজের নীতিগুলি যা তাকে অনুসরণ করতে হয়।

কয়েক বছরের মধ্যে আরও বেশি দাতব্য প্রতিষ্ঠান এবং ব্যক্তি ইন্সটাফরেক্সের অংশীদার হয়েছে। এই পৃষ্ঠায় দাতব্য প্রতিষ্ঠান এবং স্বেচ্ছাসেবক নিয়মিত আপডেট হওয়া, ইন্সটাফরেক্স কোম্পানির সামাজিক দায়িত্বের ধারনাকেই প্রতিফলিত করে। এভাবে আমরা সহযোগীতা করি, এবং মনে করি দাতব্য সংস্থা ও সাধারণ মানুষদের সহযোগীতা করা প্রযোজন যারা ঔষধ, শিক্ষা ইত্যাদি বিষয়ে সাহায্যের উপর জীবন কাঁটায়, এবং ঐ ধরনের মানুষদেরও সহায়তা করা উচিত যারা এসব সামাজিক সমস্যা খুঁজে বের করে।

থিংকিং হাটের মাধ্যমে শিক্ষা আরও বেশি উপলব্ধ হতে পারে
থিংকিং হাটের মাধ্যমে শিক্ষা আরও বেশি উপলব্ধ হতে পারে
বর্তমানে, বিশ্বব্যাপী 290 মিলিয়নেরও বেশি শিশু স্কুলে শিক্ষার্থীদের সংখ্যা বৃদ্ধি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দূরবর্তী অবস্থান বা পরিকাঠামোর অভাবের কারণে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারে না।
আরও পড়ুন
থিংকিং হাটের মাধ্যমে শিক্ষা আরও বেশি উপলব্ধ হতে পারে
থিংকিং হাটের মাধ্যমে শিক্ষা আরও বেশি উপলব্ধ হতে পারে
বর্তমানে, বিশ্বব্যাপী 290 মিলিয়নেরও বেশি শিশু স্কুলে শিক্ষার্থীদের সংখ্যা বৃদ্ধি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দূরবর্তী অবস্থান বা পরিকাঠামোর অভাবের কারণে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারে না।
থিংকিং হাটস ফান্ড উদ্ভাবনী প্রযুক্তির মাধ্যমে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বৈশ্বিক ঘাটতি মেটাতে সাহায্য করে, যেমন নির্মাণ 3D প্রিন্টিং।
যদিও প্রথাগত নির্মাণ পদ্ধতিতে কয়েক মাস বা এমনকি বছর লাগে, 3D প্রিন্টিং এই সময়কালকে এক সপ্তাহে কমিয়ে দেয়, এইভাবে যথেষ্ট পরিমাণে ব্যয় হ্রাস করে।
2022 সালের বসন্তে, থিংকিং হাটস তার প্রথম সম্পূর্ণ প্রকল্প উপস্থাপন করে। 3D প্রিন্টিং এর মাধ্যমে নির্মিত একটি স্কুল মাদাগাস্কারের ফিয়ানারন্টসোয়া শহরে 2,500 শিক্ষার্থীর জন্য তার দরজা খুলে দিয়েছে।
একটি বিশেষ কারণে এই অঞ্চলটিকে লঞ্চিং প্যাড হিসাবে বেছে নেওয়া হয়েছিল। সত্য যে 45% শিশু, যারা দ্বীপে বাস করে, তারা স্কুলে যায় না। থিংকিং হাট সেইসব দেশকে অগ্রাধিকার হিসেবে বিবেচনা করে যেখানে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজন বিশেষ করে তীব্র।
আমাদের কোম্পানিও এই মহৎ মিশনে অংশগ্রহণ করেছে। থিংকিং হাটের সাথে একসাথে, ইন্সটাফরেক্স শিক্ষাকে আরও সহজলভ্য করার চেষ্টা করে কারণ এটি একটি উন্নত শিশুদের জীবনের চাবিকাঠি এবং সমাজের টেকসই উন্নয়নের ভিত্তি।
লেখা লুকিয়ে রাখুন
ইন্সটাফরেক্স মালয়েশিয়ার রোনাল্ড ম্যাকডোনাল্ড চিলড্রেন চ্যারিটি ফান্ডে সহায়তা করে
ইন্সটাফরেক্স মালয়েশিয়ার রোনাল্ড ম্যাকডোনাল্ড চিলড্রেন চ্যারিটি ফান্ডে সহায়তা করে
প্রতি বছর ২০,০০০ শিশুকে কেলানটান রাজ্যের ইউএসএম হাসপাতালে চিকিৎসা করা হয়।
আরও পড়ুন
ইন্সটাফরেক্স মালয়েশিয়ার রোনাল্ড ম্যাকডোনাল্ড চিলড্রেন চ্যারিটি ফান্ডে সহায়তা করে
ইন্সটাফরেক্স মালয়েশিয়ার রোনাল্ড ম্যাকডোনাল্ড চিলড্রেন চ্যারিটি ফান্ডে সহায়তা করে
প্রতি বছর ২০,০০০ শিশুকে কেলানটান রাজ্যের ইউএসএম হাসপাতালে চিকিৎসা করা হয়।
বেশিরভাগ রোগী অন্যান্য রাজ্য যেমন তেরেংগানু ও পাহাং থেকে আসে।
হাসপাতালে যাওয়ার জন্য ২ ঘন্টারও বেশি সময় লাগে এবং বেশিরভাগ শিশু স্বল্প আয়ের পরিবার থেকে আসে।
এখানে চিকিৎসা ব্যয়ও বেশি।
পিতা-মাতা তাদের সন্তানকে মাঝে মাঝে এসে দেখে যাবে সে সামর্থও অনেকের নেই।
তবে ২০০৯ সালে অনেক পরিবারের জন্য এই সমস্যার সমাধান হয়েছে।
যেসব পরিবারের শিশুদের চিকিৎসার প্রয়োজন সেসব পরিবারের জন্য কেলানটানের ইউএসএম হাসপাতালে একটি আরামদায়ক বাড়ি তৈরি করা হয়েছে।
এখন চিকিৎসা চলাকালীন সময়ে শিশুদের সাথে তাদের পিতামাতাও থাকতে পারে, যা শিশুদের স্বাস্থ্যের উপরও ইচিবাচক প্রভাব ফেলে।
লেখা লুকিয়ে রাখুন
ইন্সটাফরেক্স এবং পেডুলি আনাক ফাউন্ডেশন বিশ্বব্যাপী শিশুদের জন্য সুন্দর ভবিষ্যৎ কামনা করে।
বিশ্বজুড়ে লক্ষ লক্ষ বঞ্চিত ও পরিত্যক্ত শিশুদের চিকিত্সা সহায়তা এবং সহিংসতা, শোষণ ও দারিদ্র্য থেকে সুরক্ষা প্রয়োজন।
আরও পড়ুন
ইন্সটাফরেক্স এবং পেডুলি আনাক ফাউন্ডেশন বিশ্বব্যাপী শিশুদের জন্য সুন্দর ভবিষ্যৎ কামনা করে।
বিশ্বজুড়ে লক্ষ লক্ষ বঞ্চিত ও পরিত্যক্ত শিশুদের চিকিত্সা সহায়তা এবং সহিংসতা, শোষণ ও দারিদ্র্য থেকে সুরক্ষা প্রয়োজন।
এই কারণে, দাতব্য সংস্থা একটি সাধারণ সামাজিক প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। শিশুদের প্রয়োজনে সাড়া দেওয়া আমাদের কাছে একটি অলৌকিক ঘটনা ঘটানোর সমান। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো একসাথে চলা কারণ একসাথে আমরা অনেক ভালো কিছু করতে পারি।
আমাদের কোম্পানি নিয়মিতভাবে বিভিন্ন দাতব্য অনুষ্ঠান এবং প্রকল্পগুলোতে অংশগ্রহণ করে যার জন্য আর্থিক সহায়তা এবং অন্যান্য বিভিন্ন ধরণের সহায়তার প্রয়োজন হয়। এবার আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি পেডুলি আনাক প্রতিষ্ঠানটিকে সহায়তা করার, এটি একটি স্বাধীন বেসরকারী সংস্থা যা নেদারল্যান্ডে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এবং ইন্দোনেশিয়ায় বিস্তৃতি লাভ করেছে। গত ১৫ বছর ধরে, এই ফাউন্ডেশন শিশুদের জীবনযাত্রার মান উন্নত এবং তাদের কেবল আবাসন নয়, নিজের বাসায় বসবাসের মত শান্তি প্রদানের জন্য কাজ করছে। হাজার হাজার শিশুরা শিক্ষা, চিকিত্সা সেবা এবং আইনি পরামর্শ গ্রহণ করে।
পেডুলি আনাক সক্রিয়ভাবে ইন্দোনেশিয়ার বিভিন্ন প্রকল্পের সাথে যুক্ত রয়েছে। লম্বোক দ্বীপে স্বল্প আয়ের পরিবারের শিশুদের জন্য একটি বৃহৎ উন্নয়ন কেন্দ্র নির্মিত হয়েছে। এখানে তিনটি এতিমখানা, একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়, একটি কিন্ডারগার্টেন, একটি প্রযুক্তি স্কুল এবং একটি মেডিকেল সেন্টার রয়েছে।
আজ, আমরা একটি ভালো কাজের সাথে যুক্ত হতে পেরে আনন্দিত। আমরা সংগঠনটি থেকে স্বীকৃতি হিসেবে একটি বিশাল পুরষ্কার পেয়েছি এবং আমরা আনন্দিত যে আমাদের এই ক্ষুদ্র সহায়তা শিশুদের জীবনে আনন্দে ভরিয়ে তুলবে।
লেখা লুকিয়ে রাখুন
কম্বোডিয়ার CPOC ফাউন্ডেশন
কম্বোডিয়ার CPOC ফাউন্ডেশন
হ্যালো, আমার নাম মি. কিম নে। আমার বয়স ৩৬ বছর এবং আমি একজন কম্বোডিয়ার নাগরিক। আমি একজন অক্ষম মানুষ, হুইলচেয়ারে বসেই সারা জীবন অতিবাহিত করেছি। আমি যখন খুব ছোট তখন আমার মা মারা যায়। আমার বয়স যখন দেড় বছর তখন আমার বাবা আমাকে ছেড়ে চলে যায়।
আরও পড়ুন
কম্বোডিয়ার CPOC ফাউন্ডেশন
কম্বোডিয়ার CPOC ফাউন্ডেশন
হ্যালো, আমার নাম মি. কিম নে। আমার বয়স ৩৬ বছর এবং আমি একজন কম্বোডিয়ার নাগরিক। আমি একজন অক্ষম মানুষ, হুইলচেয়ারে বসেই সারা জীবন অতিবাহিত করেছি। আমি যখন খুব ছোট তখন আমার মা মারা যায়। আমার বয়স যখন দেড় বছর তখন আমার বাবা আমাকে ছেড়ে চলে যায়।
তারপর আমি আমার দাদীর সাথে ছিলাম। কিন্তু সে অন্ধ ছিলো এবং আমাকে লালন-পালন করার জন্য তার যথেষ্ট অর্থ ছিলো না। আমার প্রথম বোন খুবই ভাগ্যবান ছিলো, কারণ আমার চাচা তাকে দত্তক নিয়েছিলো।
আমার দ্বিতীয় বোন ৯ বছর বয়সে স্কুল ত্যাগ করে। এরপর সে আমার এবং দাদীর খাওয়া খরচ ও দাদীর চিকিৎসার খরচ নির্বহ করার জন্য কঠোর পরিশ্রম করে।
আমাদের ঘরের ছাউনি ভাঙ্গা ছিলো। বৃষ্টির পানিতে আমরা ভিজে যেতাম, কারণ ঘরের চাল ছিদ্র হয়ে গিয়েছিলো।
আমি যখন ছোট ছিলাম স্কুলে যেতে আমার কষ্ট হত। রোদ এবং বৃষ্টির মধ্যেও আমি হামাগুড়ি দিয়ে স্কুলে যেতাম। অন্যান্য ছেলেমেয়েদের মত আমার কখনই স্কুল ব্যাগ ও ইউনিফর্ম ছিলো না।
আমি ছোটবেলায় যেভাবে কষ্ট করেছি, আমি চাই না অন্য শিশুরা এভাবে কষ্ট করুক। তাই আমি CPOC প্রতিষ্ঠা করেছি। আমি চাই শিশুরা যেনো ভালো খাবার খেতে পারে, তাদের থাকার ভালো জায়গা থাকে, স্কুলে যেতে পারে এবং সুন্দর জীবন গড়তে পারে।
CPOC প্রতিষ্ঠা করার ক্ষেত্রে আমার প্রধান উদ্দেশ্য হলো আমি তাদেরকে এখনই একটি সুন্দর জীবন দিতে চাই এবং তাদের পরিবারকে একটি সুন্দর ভবিষ্যত উপহার দিতে চাই। CPOC কেন্দ্র প্রকল্পের জন্য এখন আমি একটি ঘর ভাড়া নিয়েছি। ভবিষ্যতে আমি শিশুদের জন্য বাড়ি, কম্পিউটার স্কুল, পাঠাগার, পশু খামার এবং শাকসবজির বাগান বানাব। গরীব ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য ইউনিভার্সিটি প্রতিষ্ঠা করব এবং বিনা বেতনে অধ্যায়নের সুযোগ দিব।
I really hope that the CPOC project can become a reality. On behalf of the entire CPOC organization in Cambodia, I want to thank InstaForex for the funds donated to improve the conditions and quality of life of children who need it. We wish InstaForex good luck in all your endeavors.
লেখা লুকিয়ে রাখুন
ইন্সটাফরেক্স নেপালের ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সহায়তা করেছে
ইন্সটাফরেক্স নেপালের ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সহায়তা করেছে
২৫ এপ্রিল, ২০১৫ ইং তারিখে নেপালের পশ্চিমাঞ্চলে আঘাত হানা বিধ্বংসী ভূমিকম্পের পর ত্রাণ কার্যক্রমে অন্যান্য মানবিক সহায়তা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের সাথে ওয়ার্ল্ড ভিশন অর্গানাইজেশন কাজ করছে।
আরও পড়ুন
ইন্সটাফরেক্স নেপালের ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সহায়তা করেছে
ইন্সটাফরেক্স নেপালের ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সহায়তা করেছে
২৫ এপ্রিল, ২০১৫ ইং তারিখে নেপালের পশ্চিমাঞ্চলে আঘাত হানা বিধ্বংসী ভূমিকম্পের পর ত্রাণ কার্যক্রমে অন্যান্য মানবিক সহায়তা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের সাথে ওয়ার্ল্ড ভিশন অর্গানাইজেশন কাজ করছে।
ইন্সটাফরেক্স ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সহায়তার জন্য প্রতিষ্ঠানটির তহবিলে অনুদান প্রদান করেছে।
যারা বসবাসের স্থান হারিয়েছেন তাদের জন্য সাময়িকভাবে আশ্রয়ের ব্যবস্থা করা, স্বাস্থ্য সেবা প্রদান এবং খাদ্য ও বিশুদ্ধ পানি সরবরাহের জন্য তহবিলের অর্থ খরচ করা হবে।
৭.৮ মাত্রার এই ভূমিকম্পটি গত ৮০ বছরের মধ্যে সংঘটিত সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্পগুলোর একটি। এর ফলে প্রায় ৮ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে এবং আহত হয়েছে ১৬ হাজারের বেশি। এটা ২ লক্ষ ৮৮ হাজারের বেশি ভবন ধ্বংস করেছে এবং আরও ২ লক্ষ ৫৪ হাজার ভবনের ক্ষতি করেছে।
ইন্সটাফরেক্স আশা প্রকাশ করছে তার অনুদান নেপালের মানুষকে এই ভয়ানক দুর্যোগ কাটিয়ে উঠতে সহায়তা করবে।
ওয়ার্ল্ড ভিশন একটি অলাভজনক ধর্মীয় সংস্থা, যা সারা বিশ্বব্যাপী উন্নয়ন কার্যক্রম এগিয়ে নেওয়া জন্য কাজ করে ও অন্যান্য সহায়তা প্রদান করে। এটা ক্ষুধা, দারিদ্র ও অবিচার দূরীকরণে কাজ করে। এই সংস্থাটির আঞ্চলিক ইউকে অফিস ডিজাস্টার ইমারজেন্সি কমিটির সদস্য।
লেখা লুকিয়ে রাখুন
মালয়েশিয়ান রেড ক্রিসেন্ট (এমআরসি)
মালয়েশিয়ান রেড ক্রিসেন্ট (এমআরসি) হলো একটি মানবিক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা। এটা মানবিক মূল্যবোধ সংরক্ষণ ও মানুষের ভোগান্তি নিবারণে কাজ করছে। এছাড়াও, এই সংস্থাটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও সামরিক সংঘাতে আহত মানুষের সহায়তা করে।
আরও পড়ুন
মালয়েশিয়ান রেড ক্রিসেন্ট (এমআরসি)
মালয়েশিয়ান রেড ক্রিসেন্ট (এমআরসি) হলো একটি মানবিক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা। এটা মানবিক মূল্যবোধ সংরক্ষণ ও মানুষের ভোগান্তি নিবারণে কাজ করছে। এছাড়াও, এই সংস্থাটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও সামরিক সংঘাতে আহত মানুষের সহায়তা করে।
মালয়েশিয়ান রেড ক্রিসেন্ট এর সদর দপ্তর অবস্থিত কুয়ালালামপুরে। এটা আন্তর্জাতিক রেড ক্রস এবং রেড ক্রিসেন্ট মুভমেন্টের একটি অংশ।
মানবিক কার্যক্রম ও প্রাথমিক চিকিৎসা সেবার অংশ ও হিসাবে রেড ক্রিসেন্ট যুদ্ধ বিরতি অঞ্চলের মানুষের জন্য সহায়তা প্রদান করে। ২০১০ সালে মালয়েশিয়ার উত্তরাঞ্চলে বন্যার পর পুনরুদ্ধার কার্যক্রমে রেড ক্রিসেন্টের সদস্যগণ সক্রিয় ভূমিকা পালন করে। ইন্দোনেশিয়ার অঙ্গরাজ্য পেনাং ও মালয়েশিয়ার আচেহ প্রদেশে ২০০৪ সালে সংঘটিত সুনামির পরে তারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ফিলিস্তিন, জাপান, পাকিস্তান, মিয়ানমার ও চীনের আক্রান্ত মানুষের জন্যও এমআরসি জরুরী সহায়তা প্রদান করেছে।
মালয়েশিয়ার পূর্ব ও উত্তরাঞ্চলীয় অঙ্গরাজ্যসমূহে আঘাত হানা গত ৫০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী বন্যায় আক্রান্ত মানুষের জন্য আন্তর্জাতিক রেড ক্রস ও রেডক্রিসেন্ট মুভমেন্টের মালয়েশিয়া শাখা কাজ করে যাচ্ছে। রাজাং নদীর পানি উপচে পড়ার কারণে সিবা অঞ্চলটি সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে আশ্রয় কেন্দ্র হিসাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। এই সংস্থার সদস্য হিসাবে অনেক তরুণ স্বেচ্ছাসেবক কাজ করছে, যারা বিভিন্ন স্কুল ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।
যখন ৪০০,০০০ মানুষের সাহায্য প্রয়োজন, তখন নৈতিক ও মানবিক কারণে ইন্সটাফরেক্স তাদের সাহায্যে এগিয়ে এসেছে। মালয়েশিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় এলাকার বন্যা-পীড়িত মানুষের ভোগান্তি দূর করতে ইন্সটাফরেক্স এমআরসি তহবিলে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ অনুদান দিয়েছে।
লেখা লুকিয়ে রাখুন
অলাভজনক দাতব্য সংস্থা
অলাভজনক দাতব্য সংস্থা "উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন, ইনকর্পোরেশন"
উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন, ইনকর্পোরেশন হলো একটি অলাভজনক দাতব্য সংস্থা। এটা মুক্ত তথ্যের উন্নয়নে ও তথ্য ছড়িয়ে দিতে কাজ করে, যার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে প্রথম মুক্ত বিশ্বকোষ উইকিপিডিয়া।
আরও পড়ুন
অলাভজনক দাতব্য সংস্থা
অলাভজনক দাতব্য সংস্থা "উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন, ইনকর্পোরেশন"
উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন, ইনকর্পোরেশন হলো একটি অলাভজনক দাতব্য সংস্থা। এটা মুক্ত তথ্যের উন্নয়নে ও তথ্য ছড়িয়ে দিতে কাজ করে, যার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে প্রথম মুক্ত বিশ্বকোষ উইকিপিডিয়া।
এর প্রধান লক্ষ্য শিক্ষামূলক তথ্য সংগ্রহ, তার উন্নয়ন ও কার্যকরভাবে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেওয়া। এই সংস্থাটি সম্পূর্ণরূপে পরিচালিত হয় ব্যক্তিগত ও প্রাতিষ্ঠানিক অনুদানের মাধ্যমে।
প্রতিদিন ১২ মিলিয়নের বেশি ব্যবহারকারী উইকিপিডিয়া মুক্ত বিশ্বকোষ পরিদর্শন করে। উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন ইনকর্পোরেশন নির্বিঘ্নে প্রয়োজনীয় ও যাচাইকৃত তথ্য পেতে সহায়তা করে, যার ফলে জ্ঞান মুক্ত ও সহজে গ্রহণযোগ্য হয়েছে। বছরের পর বছর সংস্থাটি ব্যবহারকারীদেরকে মানবজাতির সমন্বিত অভিজ্ঞতাকে অর্জন করার সুযোগ প্রদান চলমান রেখেছে। তথ্য প্রচার ও সহজলভ্য করার জন্য উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন, ইনকর্পোরেশন এবং এর বৈশ্বিক প্রকল্পগুলো অনেক বড় অবদান রেখেছে। অবস্থান নির্বিশেষে প্রত্যেকেই যেকোনো সময় যাচাইকৃত তথ্য ভাণ্ডারে প্রবেশ করতে পারে, যার নিশ্চয়তা প্রদান করছে সাধারণ অনলাইন বিশ্বকোষ উইকিপিডিয়া।
সামাজিক ও দাতব্য প্রতিষ্ঠানগুলোতে সহযোগিতা ও অংশগ্রহণ করা ইন্সটাফরেক্সের প্রধান কর্ম নীতিগুলোর একটি। অসহায়কে সাহায্য করা ও সমাজের সামাজিকতায় অংশগ্রহণ করার মাধ্যমেই ব্যবসায় সভ্য ধরণ, মনোবল, সম্মান অর্জন করা সম্ভব।
ইন্সটাফরেক্স এই প্রকল্পকে খুবই গুরুত্বপূর্ণ মনে করে। তাই, উইকিপিডিয়ার প্রতিষ্ঠাতা জিমি ওয়েলস কর্তৃক প্রকাশিত একটি সাহায্যের আবেদনে সাড়া দিয়ে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ অনুদান প্রদান করতে পেরে আমরা আনন্দিত।
ইন্সটাফরেক্স বিশ্বাস করে বর্তমান বিশ্বে প্রত্যেকের উন্মুক্তভাবে তথ্য গ্রহণের অধিকার রয়েছে।
লেখা লুকিয়ে রাখুন
এসওএস চিল্ড্রেনস ভিলেজেজ
এসওএস চিল্ড্রেনস ভিলেজেজ
এসওএস চিল্ড্রেনস ভিলেজেজ হচ্ছে পরিবার বা আত্নীয়-স্বজন নেই এমন শিশুদের জন্য অন্যতম বড় একটি দাতব্য সংস্থা যা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৪৯ সালে অস্ট্রেলিয়াতে। এসওএস চিল্ড্রেনস ভিলেজেজ এর ব্যবহৃত মডেল অনেকটা পারিবারিক জীবনের মতই।
আরও পড়ুন
এসওএস চিল্ড্রেনস ভিলেজেজ
এসওএস চিল্ড্রেনস ভিলেজেজ
এসওএস চিল্ড্রেনস ভিলেজেজ হচ্ছে পরিবার বা আত্নীয়-স্বজন নেই এমন শিশুদের জন্য অন্যতম বড় একটি দাতব্য সংস্থা যা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৪৯ সালে অস্ট্রেলিয়াতে। এসওএস চিল্ড্রেনস ভিলেজেজ এর ব্যবহৃত মডেল অনেকটা পারিবারিক জীবনের মতই।
বর্তমানে সারা বিশ্বের ১৩৩টি এর বেশি দেশে ৫০০টি এসওএস ভিলেজ রয়েছে যেখানে এতিম শিশুরা তাদের ঘর খুঁজে পেয়েছে।
এসওএস চিল্ড্রেনস ভিলেজেজ টিকে আছে প্রচুর দান পাওয়ার কারনে, যেখানে শিশুদের মানসিক, শিক্ষাগত এবং উপাদানগত সহায়তা প্রদান করা হয়ে থাকে। পালক পরিবারগুলো শিশুদেরকে সমাজের সাথে একত্রিত হতে সহায়তা করছে।
সামাজিক দায়িত্ব প্রকল্পের অংশ হিসেবে, ইন্সটাফরেক্স ইন্দোনেশিয়ার একটি এসওএস চিল্ড্রেন ভিলেজ - এসওএস ভিলেজ সিমারাংকে সহায়তা করে। ভিলেজটিতে ১৪টি ঘর রয়েছে, প্রত্যেকটি ঘরে রয়েছে প্রাক-বিদ্যালয় এবং বিদ্যালয় গমন করে এমন বয়সী ৬-৮টি শিশু, একজন মা (শিশুদের মা) এবং একজন চাচী (শিশুদের সহায়তা করার জন্য)। কিন্ডারগার্টেনটিতে রয়েছে এসওএস ভিলেজ এবং পার্শ্ববর্তী শহর থেকে ৯০ জন শিশু। শিশুরা সরকারি এবং বেসরকারি বিদ্যালয় এবং পরবর্তীতে কলেজগুলোতে যায়, যেখানে যুব ছাত্রাবাসগুলোতে থাকার সম্ভাবনা থাকে।
সংস্থাটির প্রধান কাজ হচ্ছে শিশুদের যত্ন নেওয়া, পরিবারের ধারনাকে সংরক্ষণ করা এবং সমাজকে ঐ ধরনের শিশুদের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করানো যারা জন্মগতভাবে পরিবার পাচ্ছে না।
লেখা লুকিয়ে রাখুন
দাতব্য তহবিল
দতব্য শিশু তহবিল "হ্যাপী ওয়ার্ল্ড" প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ২০০৫ সালে রাশিয়ান ফেডারেশনে, যার লক্ষ্য ছিল মারাত্নক অসুস্থ শিশু এবং তাদের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা।
আরও পড়ুন
দাতব্য তহবিল
দতব্য শিশু তহবিল "হ্যাপী ওয়ার্ল্ড" প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ২০০৫ সালে রাশিয়ান ফেডারেশনে, যার লক্ষ্য ছিল মারাত্নক অসুস্থ শিশু এবং তাদের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা।
এই তহবিলের অর্থ খরচ করা হয় শিশুদের ক্যান্সার, স্নায়বিক রোগ, সেরিব্রাল পালসি, মৃগীরোগ এবং পুনর্বাসন, চিকিৎসা, হুইল চেয়ার এবং অন্যান্য সুবিধা প্রদান করার জন্য।
তহবিল তাদের আত্নীয়-স্বজনদের মাঝেও প্রদান করা হয় বস্তুগত সহায়তা প্রদান করার জন্য। প্রতিষ্ঠার পর থেকে দাতব্য সংস্থাটি ৪০০ এর অধিক পরিবারকে সহায়তা করেছে। দাতব্য তহবিল "হ্যাপি ওয়ার্ল্ড" চিকিৎসা কেন্দ্রগুলোকে আর্থিক সহায়তা করে থাকে ঔষধ এবং চিকিৎসা উপকরণ ক্রয় করার জন্য।
এই ফাউন্ডেশনটি অর্থ সাহায্য গ্রহন করে ব্যক্তিগত এবং বানিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে। তহবিল আকর্ষণ করার জন্য দাতব্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়: কনসার্ট, যাত্রা দল, নিলাম, প্রদর্শনী ইত্যাদি।
ইন্সটাফরেক্স দতব্য ফাউন্ডেশন "হ্যাপি ওয়ার্ল্ড" এর অংশীদার এবং আর্থিক সহায়তা প্রদান করে থাকে মারাত্নক অসুস্থ রোগীদের। আমরা মনে করি শিশুদের সহায়তা করা খুব গুরুত্বপূর্ণ, কারন এটা তাদের সুস্থ হওয়া ও বেঁচে থাকার একমাত্র সুযোগ।
লেখা লুকিয়ে রাখুন
মা ও শিশু স্বাস্থ্য ফাউন্ডেশন (এফএমসিএইচ)
মা ও শিশু স্বাস্থ্য ফাউন্ডেশন (এফএমসিএইচ) যাত্রা শুরু করেছিল জাকার্তায়(ইন্দোনেশিয়া) ২০০১ সালে।
আরও পড়ুন
মা ও শিশু স্বাস্থ্য ফাউন্ডেশন (এফএমসিএইচ)
মা ও শিশু স্বাস্থ্য ফাউন্ডেশন (এফএমসিএইচ) যাত্রা শুরু করেছিল জাকার্তায়(ইন্দোনেশিয়া) ২০০১ সালে।
তহবিলটি দেশের দরিদ্রসীমার নিচে বসবাসকারী জনগোষ্ঠীর অর্ধেকেরও বেশি মানুষকে সহায়তা করেছে।
জনসংখ্যার দিক থেকে ইন্দোনেশিয়া সবচেয়ে বড় মুসলিম দেশ। ২৫০ মিলিয়ন মানুষ বসবাস করে ১৭,০০০ টি দ্বীপে। প্রায় ১৪৫ মিলিয়ন জনগণের (৫২%) দৈনিক আয় ২ ইউএসডি এর কম, এবং ৩৫ মিলিয়ন জনগণের (১৪%) - ০.৬৫ ইউএসডি এর কম। ৫ বছরের কম বয়সী শিশুদের মধ্যে ২৮% ধারাবাহিকভাবে পুষ্টিহীনতায় ভুগছে; ২০,০০০ এর বেশি মানুষের মৃত্যু ঘটে একন্ত শ্রম অথবা এর বিরুপ প্রভাবে। দেশটির ১০০,০০০ এর বেশি মানুষ প্রতিবছর যক্ষ্মা রোগে মারা যায়; ৯,০০০ এর বেশি মানুষ এইডস রোগে মারা যায়। শুধুমাত্র ৬% মানুষ ৬৫ বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকে।
ফাউন্ডেশনের কর্মচারিগণ যারা স্বেচ্ছাসেবক, যারা ইন্দোনেশিয়ার প্রাথমিক সমস্যা- দারিদ্র বিমোচনের চেষ্টা করছে, যার মধ্যে রয়েছে পুষ্টিহীনতা, অধিক মাতৃ-মৃত্যু হার, শিক্ষার নিম্ন মান।
FMCH স্থানীয় চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানগুলোর সহায়তায় অনাহারী দুর্বল শিশুদের জন্য খাদ্যের ব্যবস্থা করে। বাচ্চাদের সুষম খাদ্য দেওয়ার জন্য পিতামাতার প্রায়ই কোন উপায় থাকে না। এমনকি সাধারণ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা হয় না যা অসুস্থতা এবং মাঝে মাঝে মৃত্যুর কারনও হতে পারে। ৩-৬ বছর বয়সী বাচ্চাদের জন্য প্রাক-বিদ্যালয় শিক্ষার আয়োজন করা হয় যেখানে শিশুদেরকে কথা বলতে, পড়তে ও গণনা করতে, এবং বই পুনরায় পড়াতে ও বিশ্লেষণ করতে শেখানো হয়। এটা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের জন্য একটি বৃত্তি কার্যক্রম। ফাউন্ডেশনটি সহায়তা করে বই, স্কুল পোশাক এবং শিক্ষা সম্পর্কিত প্রয়োজনীয় জিনিস-পত্র ক্রয় করার জন্য।
মায়েদের অংশগ্রহণ করা কোর্সগুলোতে স্বাস্থ্যসেবা, স্বাস্থ্যবিধি এবং ভাল পুষ্টি সরবারহ করা হয়। মহিলাদেরকে বিভিন্ন হস্তশিল্পের উপর প্রশিক্ষন প্রদান করা হয় যা তাদের পারিবারিক আয় বাড়াতে সহায়তা করে, এসব প্রশিক্ষনের মধ্যে অন্তর্ভূক্ত রয়েছে দর্জি প্রশিক্ষন। যেসব মহিলা সেলাই মেশিন ক্রয় করতে চায় তাদের জন্য বিশেষ ঋণের ব্যবস্থা রয়েছে। চিকিৎসা খাতে কর্মচারি এবং বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকার জন্য বিশেষ প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা রয়েছে।
ফাউন্ডেশনের সহায়তায় শিক্ষা এবং চিকিৎসা কেন্দ্র চালু হয়েছে। চিকিৎসা কেন্দ্রগুলোতে শিশুদের পরীক্ষা করা হয়, এবং তারা বন্যা, ভূমিকম্প এবং অন্যান্য প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় চিকিৎসা সেবা পেয়ে থাকে।
সামাজিক দায়বদ্ধতার দিক থেকে, দেশটির দারিদ্র বিমোচন এবং এ সম্পর্কিত সমস্যাগুলো সমাধানের একত্রিত লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য ফাউন্ডেশনটিকে সহায়তা করতে পেরে ইন্সটাফরেক্স আনন্দিত।
আরও অতিরিক্ত তথ্যের জন্য এফএমসিএইচ এর উপস্থাপণা ডাউনলোড করুন অথবা পরিদর্শন করুন এর অফিসিয়াল ফেসবুক পেইজ
লেখা লুকিয়ে রাখুন
টিটিয়ান ফাউন্ডেশন
২০০৪ সালের সুনামিতে ধ্বংস হওয়া এচ অঞ্চলের ল্যামরে গ্রামের পুনর্নিমাণের জন্য জাকার্তার বড় বড় কোম্পানি এবং ব্যক্তিগত সহায়তার ভিত্তিতে স্বেচ্ছাসেবক দল কর্তৃক টিটিয়ান ফাউন্ডেশন (টিএফ) ("টিটিয়ান" শব্দের অর্থ "ছোট সেতু") প্রতিষ্ঠিত হয়।
আরও পড়ুন
টিটিয়ান ফাউন্ডেশন
২০০৪ সালের সুনামিতে ধ্বংস হওয়া এচ অঞ্চলের ল্যামরে গ্রামের পুনর্নিমাণের জন্য জাকার্তার বড় বড় কোম্পানি এবং ব্যক্তিগত সহায়তার ভিত্তিতে স্বেচ্ছাসেবক দল কর্তৃক টিটিয়ান ফাউন্ডেশন (টিএফ) ("টিটিয়ান" শব্দের অর্থ "ছোট সেতু") প্রতিষ্ঠিত হয়।
গ্রামটি পুনর্নিমাণের পর, ফাউন্ডেশন স্কুল নির্মান করে, যার ফলে গরীব ইন্দোনেশিয়ান পরিবারের শিশুরা পড়াশোনা করতে পারে।
একজন ইন্দোনেশিয়ানের কাছে শিক্ষার মানে হচ্ছে ভাল বেতনের একটি চাকরি পাওয়া এবং পরিবারকে মানসম্মত জীবন উপহার দেওয়া। এই তহবিলের কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত যে পেশাদারি দক্ষতা অর্জন একজন মানুষকে ভবিষ্যতে সফল করে এবং একটি জাতিকেও সফল করে। এজন্য ফাউন্ডেশন লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করেছে শিশু এবং বয়স্কদের জন্য শিক্ষার উপযুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি করার জন্য।
    বর্তমানে তহবিলের অর্থ বিভিন্ন কার্যক্রমে ব্যয় করা হয়, এর মধ্যে রয়েছে:
  • বিদ্যালয়ের ভবন, পাঠাগার ও শিক্ষাকেন্দ্রসমূহ নির্মাণ। প্রযুক্তিগত সহায়তা ও বই প্রদান;
  • তথ্য প্রযুক্তির ক্লাস তৈরি করা;
  • বৃত্তি কার্যক্রম;
  • শিক্ষকদের জন্য আধুনিক প্রশিক্ষণ;
  • বয়স্কদের জন্য কোর্স এবং সেমিনারের আয়োজন করা;
  • প্রাকৃতিক দুর্যোগে আক্রান্ত মানুষদের সহায়তা করা।
ফাউন্ডেশন বিদ্যালয়ের শিশুদের জন্য বিভিন্ন শখ দল তৈরি করে, যেখানে পেশাদার শিক্ষকদের সহায়তায় শিশুরা অংশগ্রহণ করে। এই তহবিলের কর্তৃপক্ষ তাদের প্রতিষ্ঠিত বিদ্যালয়গুলোতে উপকরণ সরবারহ করে এবং গরীব মেধাবী শিশুদের জন্য বৃত্তির ব্যবস্থা করে, যাদেরকে স্কুলে পাঠানোর জন্য তাদের পরিবারের কোন সামর্থ্য নেই।
ফাউন্ডেশনটি স্বেচ্ছাসেবকদের দ্বারা পরিচালিত হয় এবং সংগ্রহকৃত অর্থের ১০০% সরাসরি প্রকল্পে খরচ করা হয়।
আপনি টিটিয়ান ফাউন্ডেশন এবং এর কার্যক্রম সম্পর্কে আরও জানতে পারবেন তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে অথবা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে: FaceBook এবং Twitter
লেখা লুকিয়ে রাখুন
এডভিটা চ্যারিটেবল সেন্টার অফ হেমাটলজি
সেন্ট পিটার্সবার্গ দাতব্য ফাউন্ডেশন এডভিটা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ২০০২ সালে। এডভিটা দাতব্য কেন্দ্রের লক্ষ্য হচ্ছে ক্যান্সারে আক্রান্ত শিশুদের এবং বয়স্কদের আর্থিক সহায়তা প্রদান করা।
আরও পড়ুন
এডভিটা চ্যারিটেবল সেন্টার অফ হেমাটলজি
সেন্ট পিটার্সবার্গ দাতব্য ফাউন্ডেশন এডভিটা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ২০০২ সালে। এডভিটা দাতব্য কেন্দ্রের লক্ষ্য হচ্ছে ক্যান্সারে আক্রান্ত শিশুদের এবং বয়স্কদের আর্থিক সহায়তা প্রদান করা।
এই ফান্ডের অর্থ খরচ করা হয় চিকিৎসা, পুনর্বাসন, মেডিক্যাল এবং মেডিক্যাল বিষক উপকরণ ক্রয়, মেডিক্যাল সেবা এবং জটিল অস্ত্রোপচার করার জন্য।
জরুরী সাহায্য প্রয়োজন এমন মানুষের জন্য এডভিটা অর্থসাহায্য চাইছে, রক্ত ও বোন ম্যারো ডোনার খুঁজছে, এবং যত বেশি সম্ভব রোগীদেরকে আরগ্য দেওয়ার চেষ্টা করছে। এছাড়াও, দাতব্য সংস্থা এডভিটা স্বেচ্ছাসেবক নিয়োগ করছে যারা অসুস্থ রোগীদের সহায়তা করার তত্ত্বাবধায়নে নিয়োজিত, যাদের নিজেদের অসুস্থতা থেকে আরগ্য লাভ করার কোন সামর্থ্য নেই।
ইন্সটাফরেক্স আন্তরজার্তিক ফরেক্স ব্রোকার উদারভাবে আর্থিক সহায়তা করে যাচ্ছে দাতব্য সংস্থা এডভিটাকে, এবং এভাবে ক্যান্সারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা শিশু এবং বয়স্কদের সুখী এবং সুস্থ ভবিষ্যতের পদক্ষেপ নিচ্ছে।
লেখা লুকিয়ে রাখুন
দাতব্য ফাউন্ডেশন - “জিএন-ওটিএ”
জিএন-ওটিএ এর দাতব্য ফাউন্ডেশন কার্যক্রম শুরু করেছিল ইন্দোনেশিয়ার সরকার ন্যাশনাল এডপশন মুভমেন্ট জিএন-ওটিএ ( গেরাকান অরাং টুয়া আসুস - ন্যাশনাল মুভমেন্ট ফর ফস্টার প্যারেন্টস) এর সহযোগীতায় ২৯ শে মে, ১৯৯৯ সালে জাকার্তায়।
আরও পড়ুন
দাতব্য ফাউন্ডেশন - “জিএন-ওটিএ”
জিএন-ওটিএ এর দাতব্য ফাউন্ডেশন কার্যক্রম শুরু করেছিল ইন্দোনেশিয়ার সরকার ন্যাশনাল এডপশন মুভমেন্ট জিএন-ওটিএ ( গেরাকান অরাং টুয়া আসুস - ন্যাশনাল মুভমেন্ট ফর ফস্টার প্যারেন্টস) এর সহযোগীতায় ২৯ শে মে, ১৯৯৯ সালে জাকার্তায়।
ফাউন্ডেশনটির লক্ষ্য হচ্ছে শিক্ষার খরচ বহন করার অর্থের অভাবে স্কুল থেকে ঝড়ে পড়া শিক্ষার্থীদের পরিমান কমিয়ে আনা। তাই সংস্থাটির প্রধান কার্যক্রম হল ৯-বছরের মৌলিক শিক্ষা প্রদানের জন্য শিশুদের আর্থিক সহায়তা প্রদান করা। এই ফাউন্ডেশনের তহবিল তৈরি হয় ব্যক্তিগত দান, সামাজিক এবং বেসকারি সংগঠনের সহায়তা এবং সরকারি সহায়তার মাধ্যমে। এই অর্থ বণ্টণ করে দেওয়া হয় শিশুদের মধ্যে যাদের প্রয়োজন ভর্তুকি এবং এতিমদের জন্য যাদের বৃত্তি প্রয়োজন প্রায় অক্ষম শিশু, নিম্নবিত্ত পরিবারের শিশু অথবা পিতা বা মাতা একজন বেঁচে আছেন এমন পরিবারের শিশুদের জন্য, ৭ থেকে ১৫ বছর বয়সী শিশুদের জন্য, এর ফলে তারা প্রয়োজনীয় স্কুল উপরকরণ এবং বই কিনতে পারে। ফাউন্ডেশনটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর সাথে কাজ করে যারা তালিকা প্রদান করে ঐ ধরণের শিশুদের যাদের শিক্ষা ক্ষেত্রে সহায়তা প্রয়োজন। সমস্যায় জর্জরিত যেকোন শিশু বৃত্তি পাওয়ার জন্য আবেদন ফর্ম জমা দিতে পারে।
১৯৯৬ সালে ইন্দোনেশিয়ার সমাজ কল্যান বিষয়ক মন্ত্রনালয় রিপোর্ট প্রদান করে যে ৬ মিলিয়ন শিশু বিদ্যালয় ছেড়ে দেয় শুধু আর্থিক সমস্যা থাকার কারনে। ২০১০ সালে এই সূচক ১৩ মিলিয়ন ছাড়িয়ে যায়। ইতোমধ্যে, বছরে প্রায় ৬০,০০০ শিশু ফাউন্ডেশন থেকে অর্থ পেয়ে থাকে।
দাতব্য ফাউন্ডেশনটির কার্যক্রম এবং তাদের কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করার সম্ভাবনা দেখতে আপনি পরিদর্শন করতে পারেন জিএন-ওটিএ এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট GN-OTA
লেখা লুকিয়ে রাখুন
রাশিয়ান সহায়তা ফান্ড
রাশিয়ান সহায়তা ফান্ড
রাশিয়ান সহায়তা ফান্ড হচ্ছে রাশিয়ার সবচেয়ে বড় দাতব্য প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে একটি যারা ব্যক্তিগত পর্যায় এবং বিভিন্ন সংগঠন থেকে অর্থ সংগ্রহ করে থাকে মারাত্নক অসুস্থ শিশুদের চিকিৎসা করার জন্য। রাশিয়ান সহায়তা ফান্ড প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৯৬ সালে, প্রাপ্ত অসংখ্য পুরুস্কারের মধ্যে একটি পুরুস্কার হল জাতীয় পুরুস্কার "সিলভার কী"।
আরও পড়ুন
রাশিয়ান সহায়তা ফান্ড
রাশিয়ান সহায়তা ফান্ড
রাশিয়ান সহায়তা ফান্ড হচ্ছে রাশিয়ার সবচেয়ে বড় দাতব্য প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে একটি যারা ব্যক্তিগত পর্যায় এবং বিভিন্ন সংগঠন থেকে অর্থ সংগ্রহ করে থাকে মারাত্নক অসুস্থ শিশুদের চিকিৎসা করার জন্য। রাশিয়ান সহায়তা ফান্ড প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৯৬ সালে, প্রাপ্ত অসংখ্য পুরুস্কারের মধ্যে একটি পুরুস্কার হল জাতীয় পুরুস্কার "সিলভার কী"।
সরাসরি সহায়তা প্রয়োজন এমন মারাত্নক অসুস্থ শিশুদের গল্প ফান্ডের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়, অন্যান্য ওয়েব-রিসোর্সগুলোতে প্রকাশিত হয়, ব্যবসা-সংক্রান্ত পত্রিকাগুলোতে ছাপা হয় এবং রেডিওতে প্রচারিত হয়। রাশিয়ার বড় চিকিৎসা কেন্দ্র এবং হাসপাতালসমূহের সাথে ফান্ডটি একসাথে কাজ করে, যেখানে ফাউন্ডেশনের সংগ্রহকৃত অর্থ খরচ করা হয় শিশুদের অনকোলোজিক্যাল রোগ, জন্মগত হার্টের রোগ, শিশুদের সেরিব্রাল প্যারালাইসিস, ডায়বেটিস, আনসাউন্ডনেস পেরিফেরাল স্নায়ুতন্ত্রের রোগ, মাসকিলসকিলেটাল রোগ ইত্যাদি নিরাময়ে।
রাশিয়ান সহায়তা ফান্ড সহয়তা প্রচারাভিজান পরিচালনা করে জাতীয় দুর্যোগ ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ চলাকালীন সময়ে, এবং সন্ত্রাসীদের আক্রমনে শিকার এবং জরুরী পরিস্থিতে রয়েছে এমন পরিবারকে সহাওতা করে। এই সহায়তা গ্রহন করতে পারবে রাশিয়া এবং অন্যান্য সি আই এস দেশগুলোর শিশুরা।
ফান্ডে উপস্থাপিত অসুস্থ শিশুদের দায়িত্ব ইন্সটাফরেক্স গ্রহণ করে এবং আশা করে ফাউন্ডেশনে দেওয়া অর্থ সাহায্য শিশুদের জীবন আরও সুন্দর করবে।
লেখা লুকিয়ে রাখুন
মেডিসিন স্যানস ফ্রন্টিয়ারস (এমএসএফ)
এমএসএফ (মেডিসিন স্যানস ফ্রন্টিয়ারস) হচ্ছে একটি আন্তরজার্তিক স্বাধীন চিকিৎসাসংক্রান্ত মানবিক প্রতিষ্ঠান, যা সশস্ত্র দ্বন্দ্ব, মহামারি ও প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে আক্রান্ত মানুষদের সহায়তা করে।
আরও পড়ুন
মেডিসিন স্যানস ফ্রন্টিয়ারস (এমএসএফ)
এমএসএফ (মেডিসিন স্যানস ফ্রন্টিয়ারস) হচ্ছে একটি আন্তরজার্তিক স্বাধীন চিকিৎসাসংক্রান্ত মানবিক প্রতিষ্ঠান, যা সশস্ত্র দ্বন্দ্ব, মহামারি ও প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে আক্রান্ত মানুষদের সহায়তা করে।
এমএসএফ সহায়তা করে থাকে লিঙ্গ, জাতি বা ধর্ম ও রাজনৈতিক মতামত নির্বিশেষে সকল মানুষের এবং মেনে চলে চিকিৎসা নৈতিকতা, বিশ্বস্ততা, নিরপেক্ষতা ও অভিলক্ষ্য।
এমএসএফ প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৭১ সালে প্যারিসে একটি অ-বানিজ্যিক এবং স্ব-নিয়ন্ত্রিত সংস্থা হিসেবে। এর কার্যক্রমের মৌলিক নীতি এমএসএফ চার্টারে দেওয়া আছে। বর্তমানে এমএসএফ হচ্ছে একটি বিশ্ববিস্তৃত আন্দোলন যার ২৩টি সংস্থা রয়েছে। সংস্থাটির ৯০% অর্থায়ন করা হয় ব্যক্তি পর্যায়ে।
হাজার হাজার মেডিক্যাল এবং প্রশাসনিক পেশাদার এমএসএফ -এ কাজ করছেন। এমএসএফ মেডিক্যাল কর্মীর বেশিরভাগ হচ্ছে ঐসব দেশের যেসব দেশে এমএসএফ সহয়তা প্রদান করে। সর্বপরি, সারা বিশ্বের ৬০টি দেশের মানুষ এমএসএফ এর সদস্য।
এমএসএফ এই মতবাদের বিরুদ্ধে যে দদিদ্র দেশের লোকজন নিম্নমানের চিকিৎসা সেবা পাবে, বরং এটা সকল দেশের রোগীদের উচ্চ মানের সেবা প্রদান করে থাকে। ১৯৯৯ সালে এমএসএফ যখন নোবেল পুরুস্কার পায়, সংস্থাটি ঘোষনা করে যে, পুরুস্কার হিসেবে প্রাপ্ত অর্থ খরচ করা হবে দরিদ্র দেশে অসুস্থতা ছড়িয়ে পড়া নিরাময় সংক্রান্ত শিক্ষামূলক কাজের জন্য।
সম্প্রতি, এমএসএফ দৃষ্টি রাখছে তৃতীয় বিশ্বের দেশেগুলোর নাগরিকদের সমস্যার উপর, যারা বস্তিতে বসবাস করে কোন চিকিৎসা সহয়তা ছাড়াই. উদাহরনস্বরুপ, বাংলাদেশ এবং এর রাজধানী ঢাকার বস্তিতে বসবাসকারি জনগনের ৮০% কোন পরিস্কার পানি এবং বিদ্যুৎ ছাড়াই বসবাস করে। এমএসএফ এই মারাত্নক সমস্যা থেকে দূরে থাকতে পারে না, তাই ২০১০ সালে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার বস্তি অঞ্চল কামরাঙ্গির চরে স্বাস্থ্য ও পুষ্টি কেন্দ্র চালু করে, যেখানে বর্তমানে ৪০০,০০০ মানুষ বসবাস করে। এখন এমএসএফ কাজ করছে বস্তিতে বসবাসকারী মানুষের চিকিৎসা সেবা প্রদান করার জন্য। এমএসএফ শুধু বাংলাদেশেই নয়, অন্যান্য দেশেও যেখানে জীবন-যাত্রার মান নিম্ন এবং মারাত্নক সেখানে এসব কেন্দ্র খুলছে। আপনি সংস্থাটির অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে এমএসএফ এর কার্যক্রম সম্পর্কে আরও জানতে পারবেন।
ইন্সটাফরেক্স মনে করে মেডিসিন স্যানস ফ্রন্টিয়ারস সংস্থাটিকে সাহায্য সহায়তা করার মাধ্যমে তারা চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত মানুষদেরকে সহায়তা করছে। এটা করার মাধ্যমে আমরা মনে করি, দরিদ্র দেশের মানুষ যারা সামরিক দ্বন্দ্বের মধ্যে আছে তারা স্বাস্থ্য সেবা পাওয়ার একটি সুযোগ পায়।
লেখা লুকিয়ে রাখুন
ইরিনা মিতিনা
ইরিনা মিতিনা
২০০৭ সালের ২৭ শে অক্টোবর ইরিনা মাতিনা মারাত্নক দুর্ঘটনার শিকার হন, সে মেরুদন্ডে মারাত্নক আঘাতপ্রাপ্ত হয়, তার মস্তিষ্কের আস্তরণ ভেঙ্গে যায়, মেরুদন্ডের স্প্লিন্টার আঘাত প্রাপ্ত হয়।
আরও পড়ুন
ইরিনা মিতিনা
ইরিনা মিতিনা
২০০৭ সালের ২৭ শে অক্টোবর ইরিনা মাতিনা মারাত্নক দুর্ঘটনার শিকার হন, সে মেরুদন্ডে মারাত্নক আঘাতপ্রাপ্ত হয়, তার মস্তিষ্কের আস্তরণ ভেঙ্গে যায়, মেরুদন্ডের স্প্লিন্টার আঘাত প্রাপ্ত হয়।
অর্থাৎ, মারাত্নক আঘাতে তাকে নড়াচড়া করা এবং শারীরিক নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা হারানোর সম্ভাবনা দেখা দেয়। তিন মাস পর্যন্ত ইরিনাকে কৃত্তিম ফুসফুসের মাধ্যমে বাঁচিয়ে রাখা হয়। কিছুটা ভাল হওয়ার পর থ্রমবেমবোলিয়া হয়, এর ফলে তাকে আবাও কৃত্তিমভাবে বাঁচিয়ে রাখা হয়।
বেঁচে যাওয়া এই মহিলাটিকে মেরুদন্ডে আঘাতপ্রাপ্ত মানুষের পুণর্বাসন কেন্দ্রে পাঠানো হয়। তার জন্য যা প্রয়োজন তা ওখানে না থাকার পরেও, অর্থের অভাবে তাকে বিদেশে পাঠানো সম্ভব হচ্ছিল না। ইরিনার কোন বাবা ছিল না এবং দুর্ঘটনার পর তার মা তাকে ছেড়ে চলে যায়। শুধু তার বন্ধুরা এবং শুভানুধ্যায়ীরা তাকে সহযোগীতা করছিল। পুনর্বাসনের জন্য দাতব্য ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলা হয়।
ইন্সটাফরেক্স আয়োজিত মিস ইন্সটা এশিয়া সুন্দরী প্রতিযোগীতা ২০০৯ -এ তাকে অংশগ্রহণ করতে বলা হয়। অসংখ্য আগ্রহী মানুষ তাকে ভোট প্রদান করার কারনে সে প্রথম স্থান অধিকার করে। প্রাপ্ত অর্থ পুরুস্কার তার সুস্থ হয়ে ওঠার জন্য অপরিহার্য অংশ হয়ে ওঠে।
তার দুর্ঘটনা সংঘঠিত হওয়ার দুই বছর পর, নিয়মিত প্রশিক্ষনের কারনে এখন সে ১০ মিনিট পর্যন্ত সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে পারে, কিচ্ছুক্ষনের জন্য হাঁটু থেকে হাত উপরের দিকে উঠাতে পারে, পেট এবং পায়ের মাংশপেশী শক্ত করতে পারে। সত্যি এটা একটি বড় প্রক্রিয়া এবং প্রকৃত বিজয়।
লেখা লুকিয়ে রাখুন
ইনা বিডলিংমায়ার
ইনা বিডলিংমায়ার
ইনার বয়স ২৬ বছর এবং তার লাইম রোগ রয়েছে যা প্রকোপ আকার ধারণ করে এনসিফ্যালিটিক মাইট বাইটিং এর জন্য। তাই সে স্বাভাবিক জীবন ধারনের সম্ভাবনা থেকে বঞ্চিত। কাজ করতে অক্ষম হওয়ার কারনে ইনাকে প্রাত্যহিক জীবনে অনেক সমস্যার সম্মুক্ষীন হতে হয়, যার মধ্যে রয়েছে শরীরের সীমাহীন ব্যথা স্নায়ুতন্ত্রের রোগের কারনে।
আরও পড়ুন
ইনা বিডলিংমায়ার
ইনা বিডলিংমায়ার
ইনার বয়স ২৬ বছর এবং তার লাইম রোগ রয়েছে যা প্রকোপ আকার ধারণ করে এনসিফ্যালিটিক মাইট বাইটিং এর জন্য। তাই সে স্বাভাবিক জীবন ধারনের সম্ভাবনা থেকে বঞ্চিত। কাজ করতে অক্ষম হওয়ার কারনে ইনাকে প্রাত্যহিক জীবনে অনেক সমস্যার সম্মুক্ষীন হতে হয়, যার মধ্যে রয়েছে শরীরের সীমাহীন ব্যথা স্নায়ুতন্ত্রের রোগের কারনে।
লাইম রোগ শরীরের নড়াচড়া করা এবং নিয়ন্ত্রন করার ক্ষমতা প্রায় অক্ষম করে দেয়। ডাক্তারদের পূর্বাভাস খুব কমই আশাবাদী ছিল এবং তার সার্বিক পরিস্থিতি আস্তে আস্তে খারাপ হতে থাকে।
তার আত্নীয়-স্বজন যারা তাকে সহায়তা করছিল তাদের তেমন কিছুই করার ছিল না করন এর জন্য প্রচুর অর্থের প্রয়োজন ছিল। সে তার ৬ বছর বয়সী ছেলে, মা এবং দাদীর সাথে থাকে, যার বেতন, পেনশন, সন্তানের খোরপোষের অর্থ খরচ হয় ঔষধের জন্য।
শুধুমাত্র বিদেশে চিকিৎসা সম্ভব, স্থানীয় স্বাস্থ্য কেন্দ্রে শুধু এনালজিন পাওয়া সম্ভব। অন্যান্য মানুষের সহযোগীতায় এবং বিশেষ করে ইন্সটাফরেক্সের সহযোগীতায় তহবিল তৈরি করা হয়েছে, এবং জার্মানির ক্লিনিকের সাথে আপাপ-আলোচনা চলছে যা প্রধান রোগ মাইট-বোন লাইম -বরিলিওসিস এর চিকিৎসা করতে সক্ষম।
লেখা লুকিয়ে রাখুন

আমাদের অংশীদারগণ


এখন কথা বলতে পারবেন না?
আপনার প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করুন চ্যাট.
Widget callback